জীবনঃ কী, কেন, কীভাবে?
জীবন আসলে কী- তা বুঝতে চাইলে জীববিজ্ঞানের এ-টু-জেড পড়ার কথা বলেন অনেকেই। অনেক বিজ্ঞানীই বলেন, জীবন বিজ্ঞানের সকল বিষয়াদির সামষ্টিক রূপই হচ্ছে জীবন। কিন্তু জীবন যেমন জটিল, তেমনি জীববিজ্ঞানের বিষয়গুলোও অত্যন্ত বিস্তৃত। আর বিজ্ঞানীরা প্রতিদিনই নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার করেই চলেছেন। ফলে অল্প পড়াশুনাতে জীবনকে বোঝা একটু কঠিন। তবে আমরা চাইলে জীববিজ্ঞানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনেও জীবন নিয়ে একটা ভালো ধারণা পেতে পারি। এক্ষেত্রে আমাদের সব থেকে বেশি কাজে লাগবে কোষের মলিকিউলার বায়োলজি। এই বইতে কোষের মলিকিউলার বায়োলজির ওপর ভিত্তি করে জীবনকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সাথে রয়েছে জেনেটিক্স, এপিজেনেটিক্স এবং জীববিজ্ঞানের আধুনিক শাখাগুলো থেকে পাওয়া জ্ঞানের সমন্বয়।
চলুন তাহলে জীবনের রহস্য উম্মোচন করা যাক।
জীবজগতের অজানা গল্প
আমাদের এই পৃথিবীর জীবজগত শুধুমাত্র বুদ্ধিমত্তার দিক থেকেই চমকপ্রদ নয়। জীবজগতের অনেককিছুই আসলে অবাক হওয়ার মত। পৃথিবীর ইতিহাসে কত লক্ষ লক্ষ প্রজাতির জীব যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে তার সঠিক সংখ্যা আজ আর হিসাব করাও সম্ভব না। যেমন ডাইনোসর। আজ থেকে ৬৫ লক্ষ বছর আগে স্তন্যপায়ী প্রাণীরা ছিল জীবজগতের খুবই নগণ্য এক সদস্য। তখন দানব আকারের ডাইনৈসরেরাই ছিল পৃথিবীর রাজা। ডাইনোসরদের গল্প যেমন অবাক হওয়ার মত তেমনি জীবজগতের অনেককিছুই আমাদের অবাক করে। এই বইতে জীবজগতের কিছু অবাক করা ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। জীবজগত নিয়ে আগ্রহী যে কারওই বইটি ভাল লাগবে।