আজ থেকে প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের কথা। তখন পারস্য সাম্রাজ্যে এমন এক রাজা ছিলেন যার জ্ঞান আর প্রজ্ঞায় মুগ্ধ হয়ে গ্রিক দার্শনিক জেনোফেন লিখেছিলেন আস্ত এক বই। শুধু রাজ্য জয়েই তার কার্যকলাপ সীমাবদ্ধ ছিল না। তিনি ব্যাবিলন জয় করে প্রায় ৪০ হাজার ইহুদি বন্দীদের মুক্তি দেন। তিনিই তৈরি করেছিলেন মানবজাতির প্রথম মানবাধিকার সনদ। পারস্য থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত বিশাল এলাকা শাসন করতেন কিন্তু তাকে সবাই শ্রদ্ধা করত অন্তর থেকে। এজন্যই তাকে বলা হয় “সাইরাস দ্যা গ্রেট”। বলা হয় যে তার শত্রু সেনাবাহিনী খুব বিপদে না পড়লে তার সাথে যুদ্ধ করত না। এজন্য পারস্যের মানুষ তাকে বলত “পিতা”, ব্যাবিলনের মানুষ বলত “মুক্তিদাতা”, গ্রিকরা বলত “আইন প্রণেতা”, ইহুদিরা বলত “ঈশ্বরের তরফ থেকে পাঠানো দেবদুত”। এই বই মূলত সাইরাস দ্য গ্রেটের যুদ্ধকৌশল, নেতৃত্ব, জ্ঞান এবং প্রজ্ঞা নিয়ে জেনোফেনের লেখা সেই বইয়ের আধুনিক সংস্করণ।
Archives
Categories
Tags
অর্থনীতি অষ্টম হেনরি অ্যাকিলিস কার্কপ্যাট্রিক অ্যাজটেক সভ্যতা আদিম চিত্রকলা আদিম সমাজ আধুনিক পৃথিবী আমেরিকার ইতিহাস ইকোনোমিকস ইতিহাস ইনকা সভ্যতা উপনিবেশ গুহাচিত্র গুহামানব জিওপলিটিক্স জীববিজ্ঞান ডিএনএ ধর্মান্তর ধর্মের ইতিহাস নিউরোসায়েন্স পরিবেশগত বিপর্যয় পশ্চিমা বিশ্ব প্রথম বিশ্বযুদ্ধ প্রস্তর যুগ প্রাগিতিহাস প্রাচীন ইতিহাস প্রাচীন সভ্যতা বরফ যুগ বায়োলজি ব্রিটিশ নৌবাহিনী ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ ভারতের ইতিহাস ভূ-রাজনীতি মধ্য এশিয়া মধ্যযুগ মায়া সভ্যতা মিথলজি মুঘল সাম্রাজ্য রেড ইন্ডিয়ান রোমান সাম্রাজ্য লস্ট সিভিলাইজেশন ল্যাটিন আমেরিকা হান্টার গ্যাদারার হিস্টোরি