...

হোয়াটসঅ্যাপ : 01950-886700

অ্যামেরিকা বিফোর: দ্যা কি টু আর্থ’স লস্ট সিভিলাইজেশন

মানুষ অ্যামেরিকাতে প্রথম বসতি গড়েছিল সর্বশেষ বরফযুগ যখন বিদায় নিচ্ছিল তখন। মোটামুটি ২০ হাজার থেকে ১৩ হাজার বছর আগে। কিন্তু এই লেখক দেখাতে চাইছেন যে, ঘটনা মোটেই তেমন নয়। আজ থেকে প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার বছর আগে একদল মানুষ অ্যামেরিকাতে গিয়ে রীতিমতো উন্নত সভ্যতা তৈরি করেছিল। লেখক তার বইতে দেখিয়েছেন যে, বরফযুগের আগেই একদল […]

কার্নেজ অ্যান্ড কালচার

আজকের পৃথিবী শাসন করছে পাশ্চাত্য সভ্যতা। কিন্তু কীভাবে? অ্যামেরিকার সামরিক ইতিহাসবিদ ডেভিড হ্যানসন প্রাচীনকাল থেকে আধুনিককাল পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ৯টি যুদ্ধ বিশ্লেষণ করে এই বইতে দেখান যে- শুধু ভৌগোলিক অবস্থান বা উন্নত প্রযুক্তিই পাশ্চাত্যের অগ্রগতির কারণ নয়। বরং এই অগ্রগতির পেছনে কাজ করেছে- ভিন্নমতের ঐতিহ্য, উদ্ভাবনশীলতাকে গুরুত্ব দেওয়া, নাগরিকত্ব ও গণতন্ত্রের ধারণা, নতুন পরিস্থিতিতে মানিয়ে […]

১৪৯১: নিউ রিভেলেশনস অব দ্যা আমেরিকাস বিফোর কলম্বাস

কলম্বাস অ্যামেরিকা আবিষ্কারের আগেই সেখানে মানুষের বসতি ছিল। কেমন ছিল তারা? অ্যামেরিকার অনেক স্কুলে শেখানো হয় যে, এই মানুষগুলো ছিল অসভ্য এবং আদিম স্বভাবের। আর এরা সংখ্যায়ও ছিল নগণ্য। কিন্তু লেখক আমাদের সামনে তুলে ধরছেন এক ভিন্ন বাস্তবতা। এই বইতে তিনি দেখিয়েছেন যে, কলম্বাস অ্যামেরিকা আবিষ্কারের আগেই সেখানের অধিবাসীরা অনেকগুলো উন্নত সভ্যতা গড়ে তুলেছিল। আর […]

এম্পায়ার : হাউ ব্রিটেন মেড দ্যা মডার্ন ওয়ার্ল্ড

উইকিপিডিয়াতে একটি পেজের নাম আছে, “যে সাম্রাজ্যের সূর্য কখনো অস্ত যায় না।” এই সাম্রাজ্যগুলো এতই বড় ছিল যে- কোনো না কোনো অঞ্চলে সবসময়ই দিনের আলো থাকত। এই তালিকায় আক্কাদিয়ান সম্রাট সারগন, পারস্যের সম্রাট জেরেক্সিস এর মত প্রাচীন সম্রাটদের পাশাপাশি চলে আসে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের কথা। এত বড় সাম্রাজ্য পৃথিবীর ইতিহাসে আর কখনোই ছিল না। অ্যামেরিকার প্রেইরি […]

ইন্ডিয়া আফটার গান্ধী: এ হিস্টোরি

ভাষা, জাতিসত্তা এবং ভৌগোলিক অবস্থা- এই তিনটি দিক থেকেই ভারতের মত বৈচিত্র্য পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে নেই। ফলে এই দেশের রাজনীতি এবং মতাদর্শের ক্ষেত্রেও রয়েছে অনেক দ্বিধা-বিভক্তি। ১৯৪৭ সালের পর থেকে বর্তমান অবস্থানে আসতে, এবং এত বৈচিত্র্যময় দেশকে গণতান্ত্রিক কাঠামোতে পরিচালিত করার জন্য ভারতকে বহু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে। এর মধ্যে ছিল স্থানীয় রাজনীতি, জাত […]

ইনগ্লোরিয়াস এম্পায়ার: হোয়াট দ্যা ব্রিটিশ ডিড টু ইন্ডিয়া

আপনি যদি আজ থেকে ৩০০ বছর আগে চলে যান, তাহলে দেখতে পাবেন যে, এক ভারতবর্ষের অর্থনীতির আকারই ছিল সমগ্র ইউরোপের সমান। কিন্তু ব্রিটিশরাজ যখন ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ ছেড়ে চলে যায় ততদিনে এর আকার ছয়গুণ কমে গেছে! ব্রিটিশরা ভারতকে তাদের সোনার ডিম পাড়া হাঁসের মতো ব্যবহার করত। ভারতবর্ষের পোশাক শিল্পকে ধ্বংস করে তারা ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব […]

দ্যা আর্থ ট্রান্সফর্মড: অ্যান আনটোল্ড হিস্টোরি

আজ থেকে প্রায় ১৩ শত বছর আগে স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের আবহাওয়া হঠাৎ পরিবর্তিত হয়। এর ফলে প্রায় ১০০ বছর ধরে তেমন কোনো ফসল উৎপাদিত হচ্ছিল না। আর এই ফসলের অভাবেই মূলত ভাইকিংদের উদ্ভব ঘটে। অন্যদিকে ১৭৮৩ সালে আইসল্যান্ডে এক বড়সড় অগ্নুৎপাত ঘটে। আর এর ফলে মিশরে তৈরি হয় পানির সংকট এবং এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ। আর এই […]

দ্যা এনার্কি: দ্যা রিলেন্টলেস রাইজ অব দ্যা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে এসেছিল রেশম এবং মসলার ব্যবসা করতে। কিন্তু এক পর্যায়ে তারা মুঘল সাম্রাজ্যের সাথে যুদ্ধ শুরু করে দেয়। যুদ্ধে জয়ী হওয়ার পর এই কোম্পানি আর কোম্পানি থাকে না। হয়ে উঠে ভারতবর্ষের ইতিহাসের এক বেপরোয়া শাসক। চল্লিশ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে প্রায় ২ লক্ষ নিরপত্তা কর্মীকে ট্রেনিং দিয়ে তারা এমন এক সেনাবাহিনী […]

দ্যা লাস্ট মুঘল: দ্যা ফল অব এ ডাইনাস্টি, দিল্লি ১৮৫৭

১৮৬২ সালের এক বিষাদগ্রস্ত বিকেলে মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরকে কবর দেওয়ার জন্য কয়েকজন ব্রিটিশ সৈনিক ইয়াঙ্গুনের এক গোপন স্থানে চলে যায়। যে কমিশনার এই কাজের দায়িত্বে ছিলেন তিনি নির্দেশ দিলেন, “মুঘলদের শেষ সম্রাটের কোথায় সমাধিস্থ হলো তার কোনো চিহ্ন যেন না থাকে”। সম্রাট জাফর ছিলেন কবি এবং সৃজনশীল মানুষ। তিনি সিংহাসনে উঠার […]

দ্যা রাইজ অব দ্যা ওয়েস্ট: এ হিস্টোরি অব দ্যা হিউম্যান কমিউনিটি

আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে রাজা অষ্টম হেনরি একটি নৌবাহিনী গড়ে তোলার প্রয়োজন অনুভব করেন। তিনি পরপর দুইটি জাহাজ তৈরির ডকইয়ার্ড তৈরি করলেন এবং এক পর্যায়ে গঠিত হলো নৌবাহিনী বোর্ড। কিন্তু ঐ সময় হয়ত কেউ চিন্তাও করতে পারেনি যে, এই বাহিনী ব্রিটিশ জাতিকে কোন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এই নৌশক্তির উপর ভর করেই ব্রিটিশ সাম্রাজ্য […]

Seraphinite AcceleratorOptimized by Seraphinite Accelerator
Turns on site high speed to be attractive for people and search engines.